ঢাকা টু কক্সবাজার বিমানের ভাড়া ও সময়সূচীর তালিকা ২০২৪
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য কক্সবাজারে যাত্রা করা একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা। কক্সবাজারের সুবর্ণ সৈকত, মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য এবং শান্ত পরিবেশ প্রতিদিন হাজারো পর্যটকের মন জয় করে। বিমান পথে ঢাকা থেকে কক্সবাজারের যাত্রা দ্রুত এবং আরামদায়ক, যা দেশের অন্যত্র ভ্রমণের তুলনায় উল্লেখযোগ্য সুবিধা প্রদান করে।
বিভিন্ন এয়ারলাইন্স যেমন নভোএয়ার, ইউএস বাংলা, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে, যা ভ্রমণকারীদের জন্য ভাড়া এবং সময়ের বিষয়ে স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করে। এই বিমানগুলো প্রতিদিন বিভিন্ন সময়সূচী অনুযায়ী উড্ডয়ন করে, যা আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনার জন্য উপযোগী।
ঢাকা থেকে কক্সবাজারের বিমানের মাধ্যমে যাওয়ার ফলে আপনি শুধুমাত্র সময় বাঁচান না, বরং দেশের অন্যতম সুন্দর সৈকতের সান্নিধ্য উপভোগ করার একটি সহজ সুযোগও পান। তাই, আপনার পরবর্তী ভ্রমণ পরিকল্পনার জন্য কক্সবাজার হতে পারে একটি সেরা পছন্দ।
ঢাকা থেকে কক্সবাজারের বিমানসংস্থা সুবিধার সূচীপত্র
ঢাকা টু কক্সবাজার বিমানের সময়সূচী ও ভাড়া
বিমানের নাম | বিমান ছাড়ার সময় | বিমান পোঁছার সময় |
---|---|---|
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স | সকাল ১১:৩০ মিনিট | দুপুর ১২:৩৫মিনিট |
নভোএয়ার | সকাল ১০:৩০ ও ১১:০০ মিনিট | দুপুর ১১:৩৫ ও ১২:০৫ মিনিট |
ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স | সকাল ১১:০০ ও ১১:৩০ মিনিট | দুপুর ১২:০৫ ও ১২:৪৫ মিনিট |
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ | সকাল ১১:৩০ মিনিট | দুপুর ১২:৩০ মিনিট |
বিমানের নাম | বিমান ভাড়া |
---|---|
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স | ৫,০০০ থেকে ১২,০০০ টাকা |
নভোএয়ার | ৩,৯০০ থেকে ৯,০০০ টাকা |
ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স | ৪,২০০ থেকে ১০,৫০০ টাকা |
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ | ৯,৮০০ টাকা |
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের জাতীয় বিমান সংস্থা এবং এটি যাত্রীদের জন্য বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা প্রদান করে।বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের জাতীয় পতাকাবাহী বিমান সংস্থা, যা দেশ-বিদেশে ভ্রমণকারীদের জন্য নির্ভরযোগ্য এবং আরামদায়ক যাত্রা নিশ্চিত করে। আধুনিক এয়ারক্রাফটের মাধ্যমে সেবা প্রদান করে, এই সংস্থাটি অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক গন্তব্যে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে। যাত্রীদের জন্য উন্নত সিটিং, বিনোদন, এবং খাবারের সুবিধাসহ এই বিমান সংস্থা বিশ্বজুড়ে পরিচিতি লাভ করেছে।
বিমানের বিভিন্ন ক্লাস
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে সাধারণত দুটি প্রধান ক্লাস রয়েছে:
- ইকোনমি ক্লাস: এই ক্লাসে যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক সিট, বিনামূল্যে খাবার এবং পানীয়, বিনোদনের ব্যবস্থা (যেমন মুভি এবং মিউজিক) প্রদান করা হয়।
- বিজনেস ক্লাস: বিজনেস ক্লাসের আসনগুলো অধিক প্রশস্ত এবং আরামদায়ক। এতে বিশেষ সার্ভিস যেমন ব্যক্তিগত মনোযোগ, উচ্চমানের খাবার, এবং বিশেষ লাউঞ্জ সুবিধা প্রদান করা হয়।
নিরাপত্তা এবং সেবা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মানদণ্ড মেনে চলে এবং প্রতিটি ফ্লাইটে অভিজ্ঞ কেবিন ক্রু থাকে, যারা যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং সেবা নিশ্চিত করে। এছাড়া, যাত্রীদের জন্য প্রয়োজনীয় সব সুবিধা দেওয়ার প্রচেষ্টা করা হয়।
বিনোদন ও খাবারের ব্যবস্থা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অধিকাংশ ফ্লাইটে যাত্রীদের বিনোদনের জন্য মুভি, গান এবং অন্যান্য বিনোদনমূলক সামগ্রী থাকে। একই সাথে মানসম্মত খাবার এবং পানীয় সরবরাহ করা হয়, যা যাত্রীদের ভ্রমণকে আরও মনোরম করে তোলে।
ফ্রিকোয়েন্ট ফ্লাইয়ার প্রোগ্রাম
বিমানের মাইলস স্মাইলস প্রোগ্রামের মাধ্যমে নিয়মিত যাত্রীদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকে, যেমন অতিরিক্ত ব্যাগেজ ভাতা, বিশেষ ডিসকাউন্ট, এবং বিজনেস ক্লাসে আপগ্রেড।
বিশেষ সুবিধা
বিশেষ যাত্রী যেমন বৃদ্ধ, শিশু এবং বিশেষভাবে সক্ষম যাত্রীদের জন্য বিমানে বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়। এছাড়া, যাত্রীদের প্রয়োজনে ফ্লাইটে চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হয়।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স তার সার্ভিস এবং সুবিধার মান উন্নত করার জন্য অবিরাম কাজ করছে। দেশের জাতীয় এয়ারলাইন্স হিসেবে এটি নির্ভরযোগ্য ও আরামদায়ক ভ্রমণ পরিবেশ সৃষ্টি করে।
নভোএয়ার
সুবিধাসমূহ
-
আরামদায়ক সিট এবং সুবিধা
- নভোএয়ারে যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক সিট রয়েছে এবং ইনফ্লাইট খাবার ও পানীয় সরবরাহ করা হয়, যা অনেক ক্ষেত্রেই অন্তর্ভুক্ত থাকে।
- বিনোদনের জন্য কিছু বিমানে মুভি এবং গান উপভোগ করা যায়।
-
বাজার বান্ধব ভাড়া
- নভোএয়ার বিভিন্ন প্রকার টিকেটের ব্যবস্থা করে, যার মধ্যে সাশ্রয়ী ভাড়ার বিকল্পও রয়েছে। সাধারনত, এটি কম ভাড়া এবং ভালো সেবা দিয়ে যাত্রীদের আকর্ষণ করে।
-
যাত্রী পরিষেবা
- নভোএয়ার কেবিন ক্রুদের প্রশিক্ষণ প্রদান করে, যাতে তারা উচ্চমানের পরিষেবা নিশ্চিত করতে পারে। এছাড়া, বিশেষভাবে সক্ষম যাত্রীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়।
নিরাপত্তা
নভোএয়ারের নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি আন্তর্জাতিক বিমান সেবার নিরাপত্তা মানদণ্ড অনুসরণ করে। এটি বাংলাদেশের Civil Aviation Authority (BCAA) এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বিধি মেনে চলা নিশ্চিত করে। নভোএয়ারের ফ্লাইটগুলো প্রতিটি উড্ডয়নের আগে কঠোর নিরাপত্তা পরিদর্শন করা হয়, যার মাধ্যমে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
-
বিমানগুলোর নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ
- নভোএয়ার তার বিমানগুলোর নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ ও নিরাপত্তা পরিদর্শন করে, যাতে ফ্লাইট নিরাপদ এবং সমস্যা মুক্ত থাকে।
-
কেবিন ক্রু নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ
- নভোএয়ারের কেবিন ক্রুদের নিয়মিত নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, যাতে তারা জরুরি অবস্থায় দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে কাজ করতে পারে।
নভোএয়ার নিরাপত্তা ও যাত্রী সেবা নিশ্চিত করতে প্রতিনিয়ত কাজ করে থাকে এবং বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় বিমান সংস্থা হিসেবে এটি নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স
সুবিধা
- আরামদায়ক আসন: ইউএস বাংলা এর ইকোনমি ক্লাসে পর্যাপ্ত পা সঞ্চালন সুবিধা এবং আরামদায়ক সিট রয়েছে।
- বিশেষ খাবার সেবা: বিমানের যাত্রীরা ফ্রি খাবার ও পানীয় সুবিধা উপভোগ করতে পারেন, এবং অনেক ফ্লাইটে গরম খাবারও পাওয়া যায়।
- বিনোদন ব্যবস্থা: প্লেনে মুভি, গান এবং অন্যান্য বিনোদন ব্যবস্থা থাকে যা যাত্রাকে আরও আনন্দদায়ক করে তোলে।
নিরাপত্তা
ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্স আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা মানদণ্ড মেনে চলে এবং তাদের বিমানগুলো সুরক্ষা প্রোটোকল অনুসরণ করে। প্রতিটি ফ্লাইটে অভিজ্ঞ কেবিন ক্রু এবং প্রশিক্ষিত পাইলটরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। বিমানটির সমস্ত যন্ত্রপাতি নিয়মিত পরিদর্শন করা হয়, যা যাত্রীদের নিরাপত্তা বজায় রাখতে সহায়ক
খাবার
ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে খাবারের ব্যবস্থা সাধারণত দীর্ঘ বা মাঝারি দূরত্বের ফ্লাইটের জন্য সরবরাহ করা হয়। ইকোনমি ক্লাসে সাধারণত হালকা খাবার যেমন স্যান্ডউইচ, বিস্কুট, ফল, বা পানীয় প্রদান করা হয়। বিশেষ করে দীর্ঘ ফ্লাইটগুলিতে যাত্রীদের জন্য সম্পূর্ণ খাবারও দেওয়া হয়ে থাকে, যেমন চিকেন বা মাংসের থালি, ফল, ডেজার্ট, এবং পানীয়।
যাত্রীদের বিশেষ চাহিদা থাকলে, যেমন ভেজিটারিয়ান খাবার বা কোন বিশেষ ডায়েট প্রয়োজন, সেক্ষেত্রে আগে থেকে অনুরোধ করা হলে সেগুলি সরবরাহ করা হয়।
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ বিমানের নিরাপত্তা
সুবিধাসমূহ
- আরামদায়ক যাত্রা: রিজেন্ট এয়ারওয়েজে সেবা যথেষ্ট মানসম্পন্ন, এবং ইকোনমি ক্লাসে যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক সিট ব্যবস্থা থাকে।
- দ্রুত ফ্লাইট: ঢাকা থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ফ্লাইটের সময় প্রায় ১ ঘণ্টা ১৫ মিনিট, যা যাত্রীদের জন্য একটি দ্রুত এবং সুবিধাজনক উপায়।
- সহজ বুকিং প্রক্রিয়া: অনলাইনে টিকিট বুকিং এবং চেক-ইন প্রক্রিয়া সহজ ও দ্রুত।
- পেশাদার সেবা: বিমানের স্টাফরা পেশাদার এবং সহযোগিতাপূর্ণ।
ফ্লাইট সময়সূচী
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ প্রতিদিন ঢাকা থেকে কক্সবাজার এবং কক্সবাজার থেকে ঢাকা পর্যন্ত নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে। তাদের একটি জনপ্রিয় ফ্লাইট টাইম হচ্ছে সকাল ১০:১৫ মিনিট, এবং দুপুর ১:২০ মিনিটেও একটি ফ্লাইট রয়েছে।
ফ্লাইটের সেবা এবং অভিজ্ঞতা বেশিরভাগ যাত্রীদের মধ্যে ভালোই মূল্যায়িত, তবে কিছু ক্ষেত্রে ফ্লাইট দেরি হতে পারে বা অন্যান্য সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এটি একটি সাধারণ বেসরকারি বিমানসংস্থা, তবে এটি বেশ জনপ্রিয় এবং আস্থা বজায় রাখতে সক্ষম।
নিরাপত্তা
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনায় বেশ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তাদের বিমানে যাত্রীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কিছু বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে:
-
নিরাপদ ফ্লাইট চলাচল: রিজেন্ট এয়ারওয়েজ আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলে পরিচালিত নিরাপত্তা নিয়মাবলী এবং বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (CAAB) এর নির্দেশনা মেনে চলে। বিমান সংস্থাটি নিয়মিত বিমান পরীক্ষা এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে, যা যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
-
কর্মী প্রশিক্ষণ: তাদের সকল কর্মী, বিশেষ করে কেবিন ক্রু, আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা প্রোটোকল অনুসারে প্রশিক্ষিত এবং যাত্রীদের নিরাপত্তার জন্য তারা সজাগ ও প্রস্তুত থাকে।
-
নিরাপত্তা ড্রিল: রিজেন্ট এয়ারওয়েজ বিমানে সিটবেল্ট সংযুক্তি, অক্সিজেন মাস্ক এবং ইমারজেন্সি এক্সিটের ব্যাপারে পূর্ণাঙ্গ সুরক্ষা নির্দেশিকা প্রদান করা হয়। বিমান চলাচলের আগে এই বিষয়গুলোর বিস্তারিত বর্ণনা দেওয়া হয়, যাতে যাত্রীরা সম্পূর্ণ প্রস্তুত থাকে।
-
নিরাপত্তা তদারকি: তাদের বিমান সেবায় নিয়মিত নিরাপত্তা তদারকি করা হয় এবং আন্তর্জাতিক সুরক্ষা মানদণ্ড পূরণ করা হয়। এই কারণে রিজেন্ট এয়ারওয়েজ বেশিরভাগ যাত্রীদের কাছে একটি নিরাপদ বিমানে যাত্রার পছন্দ।
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ বিমানের সুরক্ষা ব্যবস্থায় যথেষ্ট মনোযোগ দেওয়া হয়, তবে যেকোনো বিমান সংস্থার সুরক্ষা ব্যবস্থার ক্ষেত্রে যাত্রীরা সঠিক সতর্কতা গ্রহণ করতে পারেন যেমন বিমানে ওঠার আগে নিরাপত্তা নির্দেশনা শোনা, সিটবেল্ট বাঁধা ইত্যাদি।
খাবার
রিজেন্ট এয়ারওয়েজ বিমানে খাবারের সেবা বেশ উপভোগ্য এবং যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক। তাদের খাবারের সেবাটি সাধারণত দীর্ঘ ফ্লাইটের জন্য উপলব্ধ থাকে এবং এটি সাধারণত ইকোনমি ক্লাসে বিশেষ খাবার মেনু থেকে বেছে নেওয়ার সুযোগ দেয়।
খাবারের ধরন
- গরম খাবার: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যাত্রীদের জন্য গরম খাবার সরবরাহ করা হয়, যেমন রুটি, ভাত, মাংস বা সবজি।
- স্ন্যাকস: ছোট ফ্লাইটের ক্ষেত্রে বা সিঙ্গেল স্ন্যাকের জন্য স্যান্ডউইচ, বিস্কুট বা ফলও পরিবেশন করা হতে পারে।
- বেভারেজ: পানীয় হিসেবে চা, কফি, জুস বা সোডা দেয়া হয়।
বিমানে খাবারের মান ও প্রাপ্ততার বিষয়টি বিভিন্ন ফ্লাইট ও যাত্রা সময় অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। তবে, রিজেন্ট এয়ারওয়েজের খাবারের মান সাধারণত ভালো এবং যাত্রীদের থেকে বেশ ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়।
যদি আপনি বিশেষ কোনো ডায়েট মেনে চলেন (যেমন হালাল, ভেজিটেরিয়ান, গ্লুটেন-ফ্রি), তবে আগে থেকেই বিমানে বিশেষ খাবারের জন্য অনুরোধ করতে পারেন।
টেকি আর্থ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url